এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড, এক্সিম ব্যাংক নামে খ্যাত বেসরকারি খাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকটি ১৯৯৯ সালের ৩ আগস্ট আত্মপ্রকাশ করে। ব্যাংকটি ২০০৪ সালের ১ জুলাই শরীয়াহ্ভিত্তিক ইসলামী ব্যাংকে রূপান্তরিত হয়। ২৩ সদস্যবিশিষ্ট পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের নীতি নির্ধারণ করে থাকে। পর্ষদ ব্যাংকটির জন্য একটি শরীয়াহ তত্ত্বাবধান সংসদ প্রতিষ্ঠা করেছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যাংকটির নির্বাহী প্রধান। তাঁকে একজন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তিনজন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ১৪ জন ভাইস-প্রেসিডেন্ট পর্যায়ের উর্ধ্বতন নির্বাহী সহায়তা করে থাকেন। যাত্রার শুরুতে এ ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ছিল ১০০০ মিলিয়ন টাকা, যা বৃদ্ধি পেয়ে ২০০৯ সাল শেষে ১০,০০০ মিলিয়ন টাকায় উন্নীত হয়। একইভাবে ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ২২৫ মিলিয়ন টাকা থেকে ৩৩৭৪ মিলিয়ন টাকায় উন্নীত হয়। ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা ছিল ১০.৭৫ শতাংশ, যা প্রয়োজনের তুলনায় ৫২০ মিলিয়ন টাকা বেশি। বর্তমানে সারাদেশে ৫২টি শাখার মাধ্যমে এক্সিম ব্যাংক গ্রাহকদের ব্যাংকিং সেবা দিয়ে আসছে।
এক্সিম ব্যাংক চলতি আমানত, সঞ্চয়ী আমানত এবং মেয়াদি ও স্বল্প মেয়াদি আমানত প্রকল্প, মাসিক আয় প্রকল্প, মাসিক সঞ্চয় প্রকল্প, সুপার সেভিংস প্রকল্প, মাল্টিপ্লাস সেভিংস প্রকল্প, শিক্ষা সঞ্চয় প্রকল্প, হজ্ব অ্যাকাউন্ট এবং বৈদেশিক মুদ্রা আমানত হিসাব পরিচালনা করে। ব্যাংক বাণিজ্য বিনিয়োগ, ট্রেড ফাইন্যান্সিং, প্রকল্প বিনিয়োগ, চলতি বিনিয়োগ, রপ্তানি ও আমদানি অর্থায়ন, ঋণপত্র, পুঁজিবাজার, কর্পোরেট ব্যাংকিং, সিন্ডিকেট বিনিয়োগ, লীজ ফাইন্যান্সিং, লকার ও রিয়েল এস্টেট ফাইন্যান্সিং সেবা প্রদান করে থাকে।
আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এক্সিম ব্যাংক গড়ে তুলেছে এক্সিম ব্যাংক ফাউন্ডেশন। এই ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমসমূহ হচ্ছে এক্সিম ব্যাংক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, এডুকেশন প্রমোশন স্কিম, গরীব ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে বৃত্তি ও বিনা সুদে ঋণ প্রদান, বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় দুর্গত এলাকার মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ, ঢাকা শহরে ফুট ওভার ব্রীজ নির্মাণ, ঢাকা শহরের সৌন্দর্যবর্ধন এবং হাসপাতাল ও স্কুল নির্মাণে সহায়তা প্রদান। এক্সিম ব্যাংক কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার (Core Banking Software), ভিসা ইসলামী কার্ড (Visa Islami Card) এবং সুইফট্ নেটওয়ার্ক-এর মাধ্যমে দ্রুত গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করছে।
এক্সিম ব্যাংক চলতি আমানত, সঞ্চয়ী আমানত এবং মেয়াদি ও স্বল্প মেয়াদি আমানত প্রকল্প, মাসিক আয় প্রকল্প, মাসিক সঞ্চয় প্রকল্প, সুপার সেভিংস প্রকল্প, মাল্টিপ্লাস সেভিংস প্রকল্প, শিক্ষা সঞ্চয় প্রকল্প, হজ্ব অ্যাকাউন্ট এবং বৈদেশিক মুদ্রা আমানত হিসাব পরিচালনা করে। ব্যাংক বাণিজ্য বিনিয়োগ, ট্রেড ফাইন্যান্সিং, প্রকল্প বিনিয়োগ, চলতি বিনিয়োগ, রপ্তানি ও আমদানি অর্থায়ন, ঋণপত্র, পুঁজিবাজার, কর্পোরেট ব্যাংকিং, সিন্ডিকেট বিনিয়োগ, লীজ ফাইন্যান্সিং, লকার ও রিয়েল এস্টেট ফাইন্যান্সিং সেবা প্রদান করে থাকে।
আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এক্সিম ব্যাংক গড়ে তুলেছে এক্সিম ব্যাংক ফাউন্ডেশন। এই ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমসমূহ হচ্ছে এক্সিম ব্যাংক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, এডুকেশন প্রমোশন স্কিম, গরীব ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে বৃত্তি ও বিনা সুদে ঋণ প্রদান, বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় দুর্গত এলাকার মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ, ঢাকা শহরে ফুট ওভার ব্রীজ নির্মাণ, ঢাকা শহরের সৌন্দর্যবর্ধন এবং হাসপাতাল ও স্কুল নির্মাণে সহায়তা প্রদান। এক্সিম ব্যাংক কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার (Core Banking Software), ভিসা ইসলামী কার্ড (Visa Islami Card) এবং সুইফট্ নেটওয়ার্ক-এর মাধ্যমে দ্রুত গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করছে।
[মোহাম্মদ আবদুল মজিদ - বাংলাপিডিয়া]