ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড একটি বেসরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক। ১৯৯৪ সালে কোম্পানি আইনের আওতায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত হয়ে ১৯৯৫ সালের ৫ জুলাই এটি ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে। এর অনুমোদিত মূলধন ১০০০ মিলিয়ন টাকা। শুরুতে ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন ছিল ১০০ মিলিয়ন টাকা এবং সম্পূর্ণভাবে উদ্যোক্তাগণ পরিশোধ করেন।
২০০৮ সাল শেষে ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীর সংখ্যা ৮৯৮। দেশজুড়ে ব্যাংকের ৫৪টি শাখা আছে, যার মধ্যে দু’টি শরীয়াহভিত্তিক, ৫টি এসএমই সার্ভিস সেন্টার, ১টি বিজনেস সেন্টার এবং ২টি অফশোর ব্যাংকিং আউটলেট রয়েছে। উন্নত ও ব্যাপকভিত্তিক গ্রাহক সেবার লক্ষ্যে ঢাকা ব্যাংক তথ্যপ্রযুক্তি, রিটেইল, গ্লোবাল ট্র্যানজ্যাকশন সার্ভিস, পুঁজিবাজার সেবা, কাস্টোডিয়াল সার্ভিস ও এসএমই (ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ) ইত্যাদি উদ্যোগ নিয়েছে।
ঢাকা ব্যাংক ইতিপূর্বে পার্সোনাল লোন, কার লোন, ভ্যাকেশন লোন, অ্যানিপারপাস লোন, ডিপিএস, ডাবল ডিপোজিট স্কিম, স্পেশাল ডিপোজিট-ইনকাম আনলিমিটেড, ডিবিএল/ভিসা ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি চালু করেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম - এ দুটি স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য হিসেবে এ ব্যাংক গ্রাহকদের শেয়ার ব্যবসায়ের সুযোগ করে দিয়েছে। এটিএম কার্ড, এসএমএস ব্যাংকিং ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং ঢাকা ব্যাংকের সেবায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। প্রচলিত ব্যাংকিং কর্মকান্ড ছাড়াও ঢাকা ব্যাংক গ্রাহকদের অন-লাইন টেলি ব্যাংকিং সেবাসহ আরও কিছু উন্নতমানের আধুনিক সেবা প্রদান করে থাকে। ব্যাংকটি জাতীয়, আন্তর্জাতিক এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলিকে ব্যাপক উদ্দেশ্যভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে। মার্চেন্ট ব্যাংকিং-এর অংশ হিসেবে ব্যাংকটি শেয়ার ও ডিবেঞ্চার ইস্যুর অবলিখনসহ ইস্যু ম্যানেজার হিসেবেও কাজ করে এবং মূলধন বাজার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানসহ মোট ১৯ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকটির সার্বিক কর্মকান্ডের তত্ত্বাবধানসহ ব্যবসায়িক ও কৌশলগত নীতিসমূহ অনুমোদন করে। ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নেতৃত্বে ৩ জন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ১ সিনিয়র নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট, ১ জন নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট, ৩ জন ভাইস প্রেসিডেন্ট, ২ জন সিনিয়র অ্যাসিসটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট, ১ জন ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ১ জন সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার সমন্বয়ে গঠিত একটি ব্যবস্থাপনা টিম ব্যাংকটিতে কাজ করে।
২০০৮ সাল শেষে ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীর সংখ্যা ৮৯৮। দেশজুড়ে ব্যাংকের ৫৪টি শাখা আছে, যার মধ্যে দু’টি শরীয়াহভিত্তিক, ৫টি এসএমই সার্ভিস সেন্টার, ১টি বিজনেস সেন্টার এবং ২টি অফশোর ব্যাংকিং আউটলেট রয়েছে। উন্নত ও ব্যাপকভিত্তিক গ্রাহক সেবার লক্ষ্যে ঢাকা ব্যাংক তথ্যপ্রযুক্তি, রিটেইল, গ্লোবাল ট্র্যানজ্যাকশন সার্ভিস, পুঁজিবাজার সেবা, কাস্টোডিয়াল সার্ভিস ও এসএমই (ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ) ইত্যাদি উদ্যোগ নিয়েছে।
ঢাকা ব্যাংক ইতিপূর্বে পার্সোনাল লোন, কার লোন, ভ্যাকেশন লোন, অ্যানিপারপাস লোন, ডিপিএস, ডাবল ডিপোজিট স্কিম, স্পেশাল ডিপোজিট-ইনকাম আনলিমিটেড, ডিবিএল/ভিসা ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি চালু করেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম - এ দুটি স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য হিসেবে এ ব্যাংক গ্রাহকদের শেয়ার ব্যবসায়ের সুযোগ করে দিয়েছে। এটিএম কার্ড, এসএমএস ব্যাংকিং ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং ঢাকা ব্যাংকের সেবায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। প্রচলিত ব্যাংকিং কর্মকান্ড ছাড়াও ঢাকা ব্যাংক গ্রাহকদের অন-লাইন টেলি ব্যাংকিং সেবাসহ আরও কিছু উন্নতমানের আধুনিক সেবা প্রদান করে থাকে। ব্যাংকটি জাতীয়, আন্তর্জাতিক এবং বহুজাতিক কোম্পানিগুলিকে ব্যাপক উদ্দেশ্যভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে। মার্চেন্ট ব্যাংকিং-এর অংশ হিসেবে ব্যাংকটি শেয়ার ও ডিবেঞ্চার ইস্যুর অবলিখনসহ ইস্যু ম্যানেজার হিসেবেও কাজ করে এবং মূলধন বাজার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানসহ মোট ১৯ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকটির সার্বিক কর্মকান্ডের তত্ত্বাবধানসহ ব্যবসায়িক ও কৌশলগত নীতিসমূহ অনুমোদন করে। ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নেতৃত্বে ৩ জন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ১ সিনিয়র নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট, ১ জন নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট, ৩ জন ভাইস প্রেসিডেন্ট, ২ জন সিনিয়র অ্যাসিসটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট, ১ জন ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ১ জন সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার সমন্বয়ে গঠিত একটি ব্যবস্থাপনা টিম ব্যাংকটিতে কাজ করে।
[মোহাম্মদ আবদুল মজিদ - বাংলাপিডিয়া]