বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল) সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক। সরকারি সিদ্ধান্তের আওতায় বাংলাদেশে শিল্প ব্যাংক (বিএসবি) এবং বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা (বিএসআরএস)-কে একীভূত করে বিডিবিএল গঠিত এবং রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস এ নিবন্ধিত হয়। রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস থেকে সার্টিফিকেট অব ইনকরপোরেশন এবং বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স ও অনুমোদন নিয়ে ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে বিডিবিএল-এর কার্যক্রম শুরু হয়। বিএসবি এবং বিএসআরএস এর পরিসম্পদ ও দায়গ্রহণের ভেন্ডারস এগ্রিমেন্ট ৩১ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে সরকার এবং সরকার মনোনীত বিডিবিএল-এর পরিচালনা পর্যদ কর্তৃক স্বাক্ষরিত হয়। ২০১০ সালের ৩ জানুয়ারি নতুন ব্রত আর আদর্শ নিয়ে বিডিবিএল-এর কর্মযাত্রা শুরু। ১৯৯১ সালের ব্যাংকিং কোম্পানি অ্যাক্টের আওতায় যাবতীয় অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক ব্যাংকিং এর কার্যাবলী সম্পাদনে বিডিবিএল-এর কর্মসূচি পরিব্যাপ্ত। বিডিবিএল অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ৪০ কেটি টাকা যার পূরোটাই বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক লগ্নীকৃত।
বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা এবং বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক একীভূত হয়ে বিডিবিএল গঠিত হওয়ায় দেশের ব্যাংকিং খাতে বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে নতুন নতুন সেবা নিয়ে নতুন উদ্যামে কাজ শুরু করে। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড সরকারি ও বেসরকারি আর্থিক খাতের উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে প্রতিভাত হয়। বিডিবিএল দীর্ঘ ও মধ্য মেয়াদি ঋণ, শিল্প ইউনিটসমূহ কার্যকরী মূলধন প্রদান, সম মূলধন সুবিধা, বাণিজ্যিক ব্যাংক সেবা যথা আমানত যোগান, বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসা, ঋণপত্র ব্যবস্থাপনা, বিদেশি মুদ্রা প্রত্যাবসন এবং ঋণ গ্রহীতার পক্ষে ঋণ পরিশোধে সহায়কের ভূমিকা পালন করে থাকে। বিডিবিএল একই সাথে শিল্পঋণ বিতরণ, সম মূলধন সরবরাহ কর্মসূচি, পুঁজিবাজারে অংশীদারী ব্যবসা সেবা, ঋণ আদায়ে প্রণোদনা প্রদান কর্মসূচি, পুনর্বাসন কর্মসূচি এবং ঋণ বিনিয়োগে পুঁজির সমাহার ঘটানোয় বিডিবিএল-এর কৌশলগত অগ্রাধিকার হলো (ক) ঐ সমস্ত প্রকল্পে অর্থায়ন যেগুলি প্রকৃতি ও পরিবেশবান্ধব, রূপান্তরযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনে সক্ষম শিল্প, বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ও সীমিত গ্যাস ও কার্বন নিঃসরণে সহায়ক শিল্প, কৃষি নির্ভর শিল্প, ছোট বিদ্যুৎ উৎপাদন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, পরিবহণ ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ; (খ) ঐ সমস্ত শিল্প উদ্যোগে অর্থায়ন করা যেগুলি স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহার এবং উপযুক্ত যোগাযোগ ও সরবরাহ সুযোগ সম্বলিত (গ) প্রকল্পে অর্থায়নের সীমা ২ কোটি থেকে ১৫ কোটির প্রাধিকারের মধ্যে সীমিতকরণ। ১৫ কোটির বেশি হলে সিন্ডিকেট-এর অংশ হিসেবে ঋণদানে অংশগ্রহণ (ঘ) উদ্যোক্তা অনুসন্ধান, শিল্প কারখানা স্থাপনে বিশেষ করে লাভজনক শিল্প বিনিয়োগ ক্ষেত্র নির্বাচনে সহায়তা করা, পরামর্শ প্রদান করা। এই লক্ষ্যে বিডিবিএল পাঁচ বছর মেয়াদি ব্যবসা কৌশল পরিকল্পনা (২০১০-২০১৪) গ্রহণ করেছে যাতে দেশে, শিল্প বিনিয়োগ ক্ষেত্রে একটা নবতর কর্মউদ্যোগ সৃষ্টি এবং দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে উন্নতি ত্বরান্বিত হয়। বিডিবিএল-এর কার্যক্রমের মুখ্য খাতসমূহ হলো মেয়াদি ঋণ, মধ্য ও শিল্প মেয়াদি অর্থায়ন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোক্তা ঋণ, বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসা, মূলধন বাজার সৃজন ইত্যাদি।
বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা এবং বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক একীভূত হয়ে বিডিবিএল গঠিত হওয়ায় দেশের ব্যাংকিং খাতে বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে নতুন নতুন সেবা নিয়ে নতুন উদ্যামে কাজ শুরু করে। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড সরকারি ও বেসরকারি আর্থিক খাতের উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে প্রতিভাত হয়। বিডিবিএল দীর্ঘ ও মধ্য মেয়াদি ঋণ, শিল্প ইউনিটসমূহ কার্যকরী মূলধন প্রদান, সম মূলধন সুবিধা, বাণিজ্যিক ব্যাংক সেবা যথা আমানত যোগান, বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসা, ঋণপত্র ব্যবস্থাপনা, বিদেশি মুদ্রা প্রত্যাবসন এবং ঋণ গ্রহীতার পক্ষে ঋণ পরিশোধে সহায়কের ভূমিকা পালন করে থাকে। বিডিবিএল একই সাথে শিল্পঋণ বিতরণ, সম মূলধন সরবরাহ কর্মসূচি, পুঁজিবাজারে অংশীদারী ব্যবসা সেবা, ঋণ আদায়ে প্রণোদনা প্রদান কর্মসূচি, পুনর্বাসন কর্মসূচি এবং ঋণ বিনিয়োগে পুঁজির সমাহার ঘটানোয় বিডিবিএল-এর কৌশলগত অগ্রাধিকার হলো (ক) ঐ সমস্ত প্রকল্পে অর্থায়ন যেগুলি প্রকৃতি ও পরিবেশবান্ধব, রূপান্তরযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনে সক্ষম শিল্প, বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ও সীমিত গ্যাস ও কার্বন নিঃসরণে সহায়ক শিল্প, কৃষি নির্ভর শিল্প, ছোট বিদ্যুৎ উৎপাদন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, পরিবহণ ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ; (খ) ঐ সমস্ত শিল্প উদ্যোগে অর্থায়ন করা যেগুলি স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহার এবং উপযুক্ত যোগাযোগ ও সরবরাহ সুযোগ সম্বলিত (গ) প্রকল্পে অর্থায়নের সীমা ২ কোটি থেকে ১৫ কোটির প্রাধিকারের মধ্যে সীমিতকরণ। ১৫ কোটির বেশি হলে সিন্ডিকেট-এর অংশ হিসেবে ঋণদানে অংশগ্রহণ (ঘ) উদ্যোক্তা অনুসন্ধান, শিল্প কারখানা স্থাপনে বিশেষ করে লাভজনক শিল্প বিনিয়োগ ক্ষেত্র নির্বাচনে সহায়তা করা, পরামর্শ প্রদান করা। এই লক্ষ্যে বিডিবিএল পাঁচ বছর মেয়াদি ব্যবসা কৌশল পরিকল্পনা (২০১০-২০১৪) গ্রহণ করেছে যাতে দেশে, শিল্প বিনিয়োগ ক্ষেত্রে একটা নবতর কর্মউদ্যোগ সৃষ্টি এবং দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে উন্নতি ত্বরান্বিত হয়। বিডিবিএল-এর কার্যক্রমের মুখ্য খাতসমূহ হলো মেয়াদি ঋণ, মধ্য ও শিল্প মেয়াদি অর্থায়ন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোক্তা ঋণ, বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসা, মূলধন বাজার সৃজন ইত্যাদি।
[মোহাম্মদ আবদুল মজিদ - বাংলাপিডিয়া]